মেহেদী হাসান তারেক ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং বর্তমানে একটি মাদ্রাসার অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করছেন। পুলিশ দাবি করেছে, তার বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে মাছ চুরির অভিযোগ আছে, কিন্তু মামলার বাদীর পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে মেহেদীর বড় ভাই আরিফ জানান, “আমরা জানি না কেন মেহেদীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই এবং আমরা মনে করছি, বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে তাকে আটক করা হয়েছে।”
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি খাইরুল ইসলামও একই অভিযোগ তুলে বলেন, “মেহেদী ভাইয়ের বিরুদ্ধে কোন মামলা নেই। তিনি সোমবার সন্ধ্যায় বাজারে চা খেতে গিয়েছিলেন, তখন পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। তবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে আমাদের কিছু জানা নেই।”
এদিকে, এসআই সহিজল বলেন, “মেহেদীকে নিয়মিত মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে অন্যের পুকুরের মাছ চুরির অভিযোগ রয়েছে।” মামলার বাদীর পরিচয় জানতে চাইলে তিনি জানান, এ ব্যাপারে তথ্য দিতে পারছেন না।
এ ঘটনায় সোমবার রাত ৯ টা পর্যন্ত অন্য কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি বলেও জানান থানার এ কর্মকর্তা।
Leave a Reply