1. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  2. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  3. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফ “মার্চ ফর হিউম্যানিটি” শুরু করলেন হানিফ বাংলাদেশী গণশুনানিতে তিস্তা পারের মানুষ: আমরা দল-নেতা বুঝি না, প্রকল্পের বাস্তবায়ন চাই তিস্তা নদী নিয়ে গনশুনানী শেষে রিজওয়ানা হাসান : ডিসেম্বর মাসের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ শুরু হবে ডাকাতির সময় এগিয়ে না আসায় এএসআইসহ তিন পুলিশ অবরুদ্ধ, ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলছেন ওসি হামজাকে নিয়ে দল ঘোষণা বাংলাদেশের, আছেন সাকিব রৌমারীতে আওয়ামী লীগ নেতা মোগল গ্রেফতার কচুরিপানা: সমস্যা থেকে সম্পদ উলিপুরে রঙ্গিন ফুলকপিতে বাজিমাত কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ পরিদর্শনে অতিরিক্ত সচিব মামুনুল আলম যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও আর কোন কোন দেশ জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেয়?

ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিল হবেই: ড. আসিফ নজরুল

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক: ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন অবশ্যই বাতিল করা উচিত। এই আইন বাতিল হবেই। এমন মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আইনটি পুরোপুরি বাতিল হবে নাকি ‘স্পিচ অফেন্স’ সংক্রান্ত মামলাগুলো বাতিল করা হবে তা নিয়ে আলোচনা হবে। বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, নতুন আইনের উদ্দেশ্য হবে সাইবার সুরক্ষা দেয়া। তাছাড়া, নারী ও শিশুদের স্পর্শকাতরতা বিবেচনা করে তাদের বিশেষ নিরাপত্তার ও নাগরিদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। এ সময় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কিত বিষয়গুলোও আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলেও জানান তিনি।

আসিফ নজরুল বলেন, সাইবার সিকিউরিটি আইন বা এর আগের পুর্বসূরী মামলাগুলো প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তবে সরকার চাইলেই সব মামলা প্রত্যাহার করতে পারেন না। ভুয়া মামলায় কেউ দোষী সাব্যস্ত হলেও তাকে একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে মুক্তি পেতে হবে। এ সময় সকল ধরণের কালা কানুন থেকে দেশকে মুক্ত করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কিছু ধারা পরিবর্তন করে ২০২৩ সালে সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়। তাতে পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি ও গ্রেফতারের ক্ষমতা দেয়া হয়। তাছাড়া ডিজিটাল মাধ্যম থেকে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত অপসারণের পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষমতাও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে দেয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে কমানো হয় সাজার পরিমাণ। আগের আইনে ১৪টি জামিনঅযোগ্য ধারা ছিল। নতুন আইনে সেটি কমিয়ে চারটি করা হয়।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর

Kurigram Songbad © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!