1. editor1@kurigramsongbad.com : editor1 :
  2. siteaccess@pixelsuggest.com : siteaccess :
সাম্প্রতিক :
ছাত্র আন্দোলনে নীরব থাকা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করলেন সাকিব ফুলবাড়ীতে অবিরাম বর্ষনে সড়ক ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনে বাংলাদেশের চিঠি সীমান্ত হত্যা বন্ধ ও নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে জাবিতে মশাল মিছিল কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু তিস্তা নদীর ভাঙ্গনকবলিত এলাকায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ত্রাণ বিতরণ ব্রহ্মপুত্রের প্রবাহে কোদালকাটির শংকর মাধবপুর পূর্ব বিলপাড়ায় বিপর্যয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের কমপক্ষে ৫০ শিক্ষকের ক্লাস বর্জন করেছে শিক্ষার্থীরা অনলাইনেও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ নিবে বাকৃবি তদন্ত কমিশন রসায়নে নোবেল পেলেন ডেভিড বেকার, ডেমিস হ্যাসাবিস এবং জন এম. জাম্পার

শেরপুরে ২০ হাজার ৮৪০ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বাস করে

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক: শেরপুর জেলায় ২০ হাজার ৮৪০ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বসবাস করেন গারো ৪৪ দশমিব ০২ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বর্মা জনগোষ্ঠীর ২৭ দশসিমক ৬৯ শতাংশ।

তৃতীয় অবস্থানে আছে কোচ ১০ দশমিক ২৪ শতাংশ। এছাড়া হোডি আছে ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ, হাজং ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ, ডালু ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং অন্যান্য ০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ‘শেরপুর জেলার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা জরিপ-২০২৩’ এর প্রতিবেদনে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। সোমবার রাজধানীর আগারগাঁও এ পরিসংখ্যান ভবনের সম্মেলন কক্ষে কি ফাইন্ডিং প্রকাশনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মো.মাহবুব হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মফিদুর রহমান এবং শেরপুর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) মোসা. হাফিজা জেসমিন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মহাপরিচালক মো.মিজানুর রহমানের সভঅপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবদ্ধ উপস্থাপন করেন জরিপের প্রকল্প পরিচালক ফারহানা সুলতানা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো.মাহবুব হোসেন বলেন, এটি পাইলট প্রকল্পের আওতায় শেরপুর জেলা প্রশাসকের অনুরোধে করা হয়েছে। আগামীতে সারাদেশ ব্যাপী ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করা যায় কিনা সেটি ভেবে দেখা হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মফিদুর রহমান বলেন, আমরা সারাদেশব্যাপী একটি সাংস্কৃতি জরিপ পরিচালনার উদ্যোগ নিয়েছি। ইতোমধ্যেই প্রস্তুতিও চলছে। আশা করছি ওই জরিপ হলে অনেক বৈচিত্রময় সংস্কৃতির চিত্র উঠে আসবে। সভাপতির বক্তব্যে মো.মিজানুর রহমান বলেন, আজ কি ফাইন্ডিং প্রকাশ করা হয়েছে। সুতরাং এখানে পুঙ্খানুপুঙ্খ অনেক কিছুই থাকবে না। এর পর মূল প্রতিবেদনে সব কিছ‚ই উঠে আসবে।

মূল প্রবন্ধে ফারহানা সুলতানা বলেন, নারী পুরুষের সমতার ক্ষেত্রে প্রতি ১০৪ জন পুরুষের বিপরীতে নারী রয়েছে ১০০ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পার্থক্য কোচদের মধ্যে আর কম ডালু জনগোষ্ঠীর মধ্যে। এছাড়া ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৩৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ স্কুলের বাইরে রয়েছে। গ্রাজুয়েট রয়েছে মাত্র ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ জনগোষ্ঠী।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জনজনের মধ্যে সাপ্লাই পানি পান করেন মাত্র ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। টিউবওয়েলের পানি পান করেন ৮৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। পাশাপাশি পুকুরসহ যেসব এলাকার পানি পান করা নিরাপদ নয় সেসব উৎস থেকে পানি পান করেন ২ দশমিক ৬৭ শতাংশ মানুষ।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, শেরপুরের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার হার ৬৪ দশমিক ০৮ শতাংশ। এছাড়া কর্মসংস্থানের হার ৫১ দশমিক ৮৪ শতাংশ। এর মধ্যে গ্রামে ৫১ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং শহরে ৫৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ। পাশাপাশি বেকারের হারের ক্ষেত্রে শেরপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ বেকার।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
Kurigram Songbad © 2024. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest