1. editor1@kurigramsongbad.com : editor1 :
  2. siteaccess@pixelsuggest.com : siteaccess :
সাম্প্রতিক :
ছাত্র আন্দোলনে নীরব থাকা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করলেন সাকিব ফুলবাড়ীতে অবিরাম বর্ষনে সড়ক ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনে বাংলাদেশের চিঠি সীমান্ত হত্যা বন্ধ ও নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে জাবিতে মশাল মিছিল কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু তিস্তা নদীর ভাঙ্গনকবলিত এলাকায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ত্রাণ বিতরণ ব্রহ্মপুত্রের প্রবাহে কোদালকাটির শংকর মাধবপুর পূর্ব বিলপাড়ায় বিপর্যয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের কমপক্ষে ৫০ শিক্ষকের ক্লাস বর্জন করেছে শিক্ষার্থীরা অনলাইনেও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ নিবে বাকৃবি তদন্ত কমিশন রসায়নে নোবেল পেলেন ডেভিড বেকার, ডেমিস হ্যাসাবিস এবং জন এম. জাম্পার

ব্যক্তির নামে বিভাগ চান না জাবি শিক্ষার্থীরা

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

রিপন বারী,জাবি প্রতিনিধি:

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের নাম সংস্করণ করতে উপাচার্যের কাছে তিন দফা দাবির স্মারকলিপি দিয়েছেন বিভাগের সাধারণ শিক্ষারর্থী।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টায় প্রশাসনিক ভবনে এই স্মারকলিপি জমা দেয়া হয়।

স্মারকলিপির তিন দফা দাবি হলো

১| ইন্সটিটিউট এর নাম সংস্কার করে শুধুমাত্র তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট ও ইংরেজিতে Institute of Comparative Literature and Culture করতে হবে।

২| অনতিবিলম্বে ইনস্টিটিউটকে বিসিএস বিষয় কোডে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

৩। অতিদ্রুত ইনস্টিটিউটের ক্লাসরুম সংকট দূর করতে হবে।

এসময় ৪৭ তম আবর্তনের শিক্ষার্থী সোহান শরীফ বলেন, আমরা দেখেছি বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিভাগ আছে কিন্তু কোনো ব্যক্তির নামে নেই। শুধু আমাদের বিভাগের নাম ব্যক্তির নাম দিয়ে। আমরা এটির সংস্থার চাই।

৪৯ তম আবর্তনের শিক্ষার্থী মেহরাব সিফাত বলেন, তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি আন্তর্জাতিকভাবে স্বনামধন্য একটি ডিসিপ্লিন। বাংলাদেশে একমাত্র জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েই এই ডিসিপ্লিন রয়েছে, কিন্তু বিগত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্নভাবে এই ইন্সটিটিউট বঞ্চিত হয়েছে। গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে আমরা এই বৈষম্যের নিরসন চাই। অতিশীঘ্রই আমাদের ক্লাস সংকট দূর করতে হবে ও বিসিএস সাব্জেক্ট কোডে নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিয়ে ইউজিসির কাছ থেকে সমাধান করতে হবে। তাছাড়া এই ইন্সটিটিউটের বর্তমান নামকরণ অযৌক্তিক,অপ্রাসঙ্গিক এবং অপ্রয়োজনীয়। যেকারণে আমাদেরকে কেবল রাজনৈতিক না একাডেমিক পড়াশোনা নিয়েও তর্ক শুনতে হয়।

এছাড়াও বিভাগের পরিচালক ও সকল আবর্তনের শিক্ষার্থীরা গণস্বাক্ষরের মাধ্যমে একাত্মতা প্রকাশ করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন এবং শিক্ষক ফোরামের সাথে আলোচনা করে দ্রুত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান।

উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট ২০১৭ সালে ৪৭ তম আবর্তন দিয়ে যাত্রা শুরু করেও ৭ বছরে একটি ব্যাচও তাদের স্নাতকোত্তর শেষ করতে পারেনি।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
Kurigram Songbad © 2024. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest