অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গেই বড় পরিবর্তন এসেছে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে কাজ শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই অংশ হিসেবে আগামীকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জো বাইডেনের মধ্যকার বৈঠকটি দুই দেশের সম্পর্ক জোরদার এবং ঢাকার প্রতি ওয়াশিংটনের সমর্থনের বার্তা পাবে বিশ্ব।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চলতি মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর করে গেছে। আর এখন দীর্ঘ আড়াই দশক পরে দুই দেশের শীর্ষ পর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর আগে ২০০০ সালে ঢাকা সফরে এসেছিলেন মার্কিন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন। সেই সময় দুই দেশের শীর্ষ পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছিল। সেই সময় ক্লিনটনের ঢাকা সফরের পেছনেও অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছিলেন ড. ইউনূস।
জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিতে রোববার শেষ রাতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধান উপদেষ্টা। এবারের সফরে বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেওয়া ছাড়াও জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেবেন তিনি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট সাধারণত কারও সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন না। তাঁর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকগুলো মূলত ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত হয়। তাই নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং সেই সঙ্গে একটি বড় বার্তা। বার্তাটি সম্পর্ক গাঢ় করা এবং ঢাকার প্রতি সমর্থনের।
ইউনূস-বাইডেন বৈঠকে আলোচনার বিষয়বস্তু জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, এ ধরনের বৈঠকগুলোতে কোনো সুনির্দিষ্ট বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় না। বৈঠকগুলোতে নীতিনির্ধারকরা নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। বিস্তারিত আলোচনা কর্মকর্তা পর্যায়ে হয়ে থাকে, যে আলোচনাটি মার্কিন প্রতিনিধি দলের সফরের সময় হয়েছে।
জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিতে রোববার শেষ রাতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধান উপদেষ্টা। এবারের সফরে বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেওয়া ছাড়াও জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেবেন তিনি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট সাধারণত কারও সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন না। তাঁর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকগুলো মূলত ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত হয়। তাই নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং সেই সঙ্গে একটি বড় বার্তা। বার্তাটি সম্পর্ক গাঢ় করা এবং ঢাকার প্রতি সমর্থনের।
ইউনূস-বাইডেন বৈঠকে আলোচনার বিষয়বস্তু জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, এ ধরনের বৈঠকগুলোতে কোনো সুনির্দিষ্ট বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় না। বৈঠকগুলোতে নীতিনির্ধারকরা নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। বিস্তারিত আলোচনা কর্মকর্তা পর্যায়ে হয়ে থাকে, যে আলোচনাটি মার্কিন প্রতিনিধি দলের সফরের সময় হয়েছে।
Leave a Reply