1. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  2. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  3. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হলেন শেকৃবির কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহঃ রাশেদুল ইসলাম বীর প্রতীক তারামন বিবি: জাতীয় গৌরব, কিন্তু যথার্থ সম্মান কি পেয়েছেন? চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে ইলেকট্রিক মেশিন দিয়ে মাছ ধরার সময় ৬ জেলে আটক যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছেই: ফিন্যান্সিয়াল টাইমস ছুটি কাটাতে ইরাকে যাচ্ছেন পশ্চিমা পর্যটকরা শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি যত ধরনের দুর্নীতির সন্ধান পেয়েছে কুড়িগ্রাম জেলা আহ্বায়ক কমিটি: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি ঘোষণার পরপরই যুগ্ম আহ্বায়ক সহ একাধিক সদস্যের পদত্যাগের ঘোষণা কুড়িগ্রামে চরমোনাই পীরের ইজতেমা ১৯ ডিসেম্বর নভেম্বরে রেমিট্যান্স ১৪ শতাংশ বেড়ে ২.২০ বিলিয়ন ডলার সিভিল সার্ভিসে ‘ক্যাডার’ শব্দটি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে কমিশন

কুড়িগ্রামে বন্যার পানি একটু কমলেও কমেনি দূর্ভোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪
  • ০ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:

বেশ কিছু দিন থেকেই বন্যায় নিমজ্জিত কুড়িগ্রাম। তবে গত সপ্তাহের চেয়ে  বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে, কমতে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি। কিন্তু ব্রহ্মপুত্রের ৩টি পয়েন্টে ও দুধকুমরের পানি ১টি পয়েন্টে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, ব্রহ্মপুত্রের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৪ সেন্টিমিটার, হাতিয়া পয়েন্টে ২৩ সেন্টিমিটার ও নুনখাওয়া পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার বিপদসীমার উপর দিয়ে হচ্ছে। অপরদিকে দুধকুমরের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য নদ-নদীর পানি হ্রাস পেয়ে বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে, বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও বসতবাড়ী ও রাস্তাঘাট থেকে পানি ধীর গতিতে নামতে থাকায় দুর্ভোগ কমেনি বানভাসীদের। দুর্গত এলাকায় খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও গো-খাদ্যের তীব্র সংকটে পড়েছে বানভাসীরা। বাড়ি-ঘর থেকে পানি না নামায় এখনও ঘরে ফিরতে পারেনি বন্যা কবলিত মানুষজন। বন্যার্তদের জন্য জেলা প্রশাসন থেকে ৫শ ৩২ মেট্টিক টন চাল, ২২ হাজার শুকনো খাবার প্যাকেট ও ৩২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হলেও তা পর্যাপ্ত নয় বলে জানিয়েছে জনপ্রতিনিধিরা।

এলাকাবাসীরা জানায়, বন্যার এমন পরিস্থিতিতে সাহায্য সহযোগিতাও তুলনামূলক কম। বানভাসীরা খেয়ে না খেয়ে নিজেদের জীবন রক্ষার্থে শুধু জীবিকার ঠাঁই খুঁজে ফিরছেন। 

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর জানান, আমার ইউনিয়নের ৮হাজার ৫শ পরিবারের মধ্যে ৬ হাজার পরিবারই বন্যা কবলিত। জেলা প্রশাসন থেকে এখন পর্যন্ত চাল ও চিড়া মিলে ১৫ টন বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। যা আমি দেড় হাজার পরিবারের মাঝে বিতরণ করেছি। বাকি পরিবারগুলোকে কোন ত্রাণ সহায়তা দিতে পারিনি।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
Kurigram Songbad © 2024. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!