1. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  2. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  3. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
গণশুনানিতে তিস্তা পারের মানুষ: আমরা দল-নেতা বুঝি না, প্রকল্পের বাস্তবায়ন চাই তিস্তা নদী নিয়ে গনশুনানী শেষে রিজওয়ানা হাসান : ডিসেম্বর মাসের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ শুরু হবে ডাকাতির সময় এগিয়ে না আসায় এএসআইসহ তিন পুলিশ অবরুদ্ধ, ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলছেন ওসি হামজাকে নিয়ে দল ঘোষণা বাংলাদেশের, আছেন সাকিব রৌমারীতে আওয়ামী লীগ নেতা মোগল গ্রেফতার কচুরিপানা: সমস্যা থেকে সম্পদ উলিপুরে রঙ্গিন ফুলকপিতে বাজিমাত কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ পরিদর্শনে অতিরিক্ত সচিব মামুনুল আলম যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও আর কোন কোন দেশ জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেয়? ভূরুঙ্গামারীতে বিবাহ নিবন্ধন ও ইতিবাচক অভিভাবকত্ব প্রচার অভিযান

অর্থ পাচার বেড়েই চলছে অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে: সি আই ডি

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:

দিনদিন অনলাইন জুয়া ও পাচার বেড়েই চলছে। সমন্বিত প্রচেষ্টা ছাড়া অনলাইন গ্যাম্বলিং (জুয়া) নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া।

গতকাল রাজধানীর মালিবাগে সিআইডি সদর দপ্তরে ‘মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে অবৈধ অর্থ স্থানান্তর নিয়ন্ত্রণের চ্যালেঞ্জ : অনলাইন জুয়া নিয়ে একটি গবেষণা’ বিষয়ে গবেষণা প্রতিবেদন শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সিআইডি প্রধান বলেন, অনলাইন গ্যাম্বলিং এখন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এ কারণে প্রতিনিয়ত দেশ থেকে ই-মানির মাধ্যমে টাকা পাচার হচ্ছে। কোনো একটি সংস্থার পক্ষে এই অনলাইন গ্যাম্বলিং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন সব সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগ। কিন্তু অনলাইন জুয়ার ক্ষেত্রে আমরা এখনো পিছিয়ে আছি। আমাদের টুলসের অভাব। আমরা চাই, সবাই তথ্য দেন, সিআইডিকে জানান, আমরা ব্যবস্থা নেব। এখনই ব্যবস্থা না নিলে এ ধরনের অপরাধ থামবে।

এক প্রশ্নের জবাবে সিআইডি প্রধান বলেন, আমাদের একটা ট্র্যাডিশনাল আইন আছে। প্রকাশ্যে যারা জুয়া খেলে তিন বা চার তাস জাতীয়। এর শাস্তি ছিল ৫০/১০০ টাকা জরিমানা। কিন্তু এখন সেটা অনলাইন জুয়ায় রূপান্তর হয়েছে, যা অনলাইনভিত্তিক অপরাধ। এটা নিয়ন্ত্রণে কিন্তু দেশে আলাদা কোনো আইন নেই। যে আইনটা ধরে আমরা কাজ করেছি, সেটা হলো সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট। সেটাতে বলা হয়েছে, অবৈধ ই-মানি ট্রানজেকশন। এই ধারা তখন ছিল আমলযোগ্য অপরাধ (এ ক্ষেত্রে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করা যায়)। এখন সেটা অ-আমলযোগ্য করা হয়েছে অর্থাৎ প্রমাণের আগে পুলিশ কাউকে ধরতে না পারায় বিষয়টি এখন আমাদের জন্য অনেক কঠিন।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর

Kurigram Songbad © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!