আম্পায়ারের ভুলে ৪ রান থেকে বঞ্চিত হয়েছে তারা। আর এই ৪ রানের প্রোটিয়াদের কাছে হেরে যায় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ইনিংসের ১৭তম ওভারের কথা। আফ্রিকান পেসার ওটনিল বার্টম্যানের বল মাহমুদউল্লাহর পায়ের লেগে চলে যায় বাউন্ডারিতে। প্রোটিয়াদের এলবিডব্লিউর আবেদনে আঙুল তুলে দেন আম্পায়ার। যদিও সিদ্ধান্তটা ভুল ছিল। সেই কারণে মাহমুদউল্লাহ রিভিউ নিতেও বেশি দেরি করেননি। রিভিউয়ে দেখা যায়, বল চলে যেত লেগ স্টাম্পের অনেক বাহির দিয়ে। তখনি আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয়ে যায়। কিন্তু নিয়ম অনুযায়ী, আম্পায়ার আউট দেয়ার পর সেই সিদ্ধান্ত রিভিউয়ে বদলে গেলেও কোনো রান যোগ হয় না।
ঐ চার রানই বাংলাদেশকে হারিয়েছে। কারণ
তাওহীদ হৃদয় বলেন, ‘সত্যি বলতে, সেটি ভালো সিদ্ধান্ত ছিল না। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তাওহীদ হৃদয়ের আউট নিয়ে অনেকেরই মন্তব্য করতে দেখা যাচ্ছে। আম্পায়ার চাইলেও সেটা নট আউট হিসাবে গন্য করতে পারতেন কিন্তুু করেন নি। ওই চারটি রান পেলে ম্যাচের চিত্র ভিন্ন হতে পারতো।
আইসিসির এই নিয়ম নিয়ে কোন ক্ষোভ নেই তাওহীদের। তবে তাওহীদ বললেন আম্পায়ারিংয়ের উন্নতির কথা। তিনি বলেন, আম্পায়ারও মানুষ, ভুল হতেই পারে। কিন্তু আরও ২-১টা ওয়াইড দেয়নি। এমন ভেন্যুতে খেলা যেখানে রান হচ্ছে না, লো স্কোরিং ম্যাচ। সে জায়গায় ১-২ রান অনেক বড় ফ্যাক্ট। ঐ ৪ রান বা ২ ওয়াইড ক্লোজ কল ছিল। আমার আউটও আম্পায়ার্স কল ছিল। এই জায়গাগুলোতে উন্নতির জায়গা আছে। আইসিসির নিয়মে আমাদের হাত নেই।’ তবে ম্যাচের যে ভুলগুলো ছিল তা মানুষের চোখে ধরার মতো ভুল।
Leave a Reply