টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোনো এক প্রতিপক্ষের কাছে সবচেয়ে বেশি হারের রেকর্ডটা তাদের নামের পাশে।হারের পর চোখের অশ্রু ধরে রাখতে পারেননি নাসিম শাহ, তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন শাহিন আফ্রিদি।টসে জিতে বোলিং এর সিদ্ধান্ত নেন বাবর- রিজওয়ানরা। ভারত ব্যাটিং এ নেমে ১২রানে (১.৩ বল)বিরাট কোহলি ১ম উইকেটের পতন ঘটে। ১৯রানে (২.৪) রোহিত শর্মা ২য় উইকেটের পতন ঘটে, পরবর্তীতে ১৯ ওভারে ১০ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রানে গড়ায়।
১২০ রানের লক্ষ্য নিয়ে পাকিস্তান ব্যাটিং এ নামে ২৬রানে(৪.৪ বল) ১ম উইকেটের পতন ঘটে, ৫৭ রানে ২য় উইকেটর পতন ঘটে। ১২০ রানের লক্ষ্যমাএায় ব্যাটিং এ ২০ ওভারে ৭উইকেটে ১১৩ রান করতে সক্ষম হন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের কাছে ৭ বার হেরেছে পাকিস্তান। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে টাই হওয়া ম্যাচগুলোও। ২০০৭ সাল থেকে দুদল এ পর্যন্ত ৮টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে, পাকিস্তান জিতেছে ১টিতে। নির্দিষ্ট প্রতিপক্ষ বিবেচনায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের হার ৬টি করে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ৬টি ম্যাচ হেরেছে পাকিস্তানের কাছে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সমানসংখ্যক হার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। পাকিস্তান-ভারতের মতো বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা-ওয়েস্ট ইন্ডিজও ৮টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে। ৮ ম্যাচের মধ্যে ২টিতে জিতেছে ক্যারিবীয়ানরা, তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে টাইগারদের কোনো জয় নেই।
Leave a Reply