সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ কোটা বহাল রাখার সিন্ধান্তে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।বিসিএস এ ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা, ১০শতাংশ নারী, ১০ শতাংশ জেলা, ৫শতাংশ উপজাতি, ১শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা বহাল রাখা হয়েছে। ১ম ও ২য় শ্রেনীর নন ক্যাডার চাকরিতে ৩০শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা,১৫ শতাংশ নারী, ১০শতাংশ জেলা, ১শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা বহাল রাখার সিন্ধান্তকে প্রত্যাহারের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ঢাবিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাদের দাবি উত্থাপন করেন।
সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ কোটা পুনর্বহালের হাইকোর্টের দেয়া রায় আপাতত বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। একইসঙ্গে এ বিষয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য আগামী ৪ জুলাই দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
রোববার (৯ জুন) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোতাহার হোসেন সাজু। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেণ অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
সকালে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় কোটা পুনর্বহালের হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদন করে।
সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুল আলম সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আগে গত বুধবার (৫ জুন) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ সব কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন।
এর ফলে ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল থাকল বলে জানান আইনজীবীরা।
Leave a Reply