1. atik@kurigramsongbad.com : atik :
  2. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  3. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  4. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
চিলমারীতে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের ওয়ার্ড প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত উলিপুরে এনসিপি থেকে মনোনয়ন ফর্ম নিলেন মাহমুদুল হাসান জুয়েল রৌমারীতে খেলার মাঠ দখল করে ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে মানববন্ধন কুড়িগ্রাম-১ আসনে ডা. ইউনুছ আলীর মনোনয়ন দাবিতে নাগেশ্বরীতে বিক্ষোভ মিছিল বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে রাজারহাটে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামে ‘নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক’ স্লোগানে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার প্রভাষকদের অবস্থান কর্মসূচি ভূরুঙ্গামারীতে গম প্রদর্শনীর উপকরন বিতরণ ঐক্যের বার্তা নিয়ে ভেসপাবস-এর ফ্যামিলি নাইট ও ডিনার অভ্যর্থনা বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজন ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট অনুষ্ঠিত ভূরুঙ্গামারীতে এলজিইডি’র গ্রামীন অবকাঠামোগত প্রকল্পে  উন্নয়নের ছোঁয়া

সংযোগ নেই, তবু বিদ্যুৎ বিল! রৌমারীতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১১৯ বার পড়া হয়েছে

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকলেও বিল আদায়ের অভিযোগ উঠেছে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। সংযোগবিহীন দোকানে এক ব্যবসায়ীর হাতে ২৫০ টাকার পরিবর্তে সাড়ে ৩ হাজার টাকার বিল ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

ঘটনাটি ঘটেছে রৌমারী উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়নের টাপুরচর বাজারে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সরেজমিনে গিয়ে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মো. সাইফুল ইসলাম জানান, তিনি টাপুরচর বটতলা মোড়ে একটি ভাড়া দোকানে মনোহারি পণ্যের ব্যবসা করেন। তার দোকানের বিদ্যুৎ সংযোগ জুন মাসে বিল বকেয়া থাকায় বিচ্ছিন্ন করা হয়। পরে জুলাই-আগস্ট মাসের দুই মাসের বকেয়া ৫০০ টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু সংযোগ না থাকা সত্ত্বেও সেপ্টেম্বর মাসে তার নামে ৩,৫০০ টাকার বিদ্যুৎ বিল আসে।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “আমার দোকানে কোনো সংযোগ নেই। রাতের বেলা মোমবাতি জ্বালিয়ে দোকান চালাই। তবুও ৬০ ইউনিট ব্যবহারের বিল দেখিয়ে ৩,৫০০ টাকা চাওয়া হয়েছে—আমরা কেমন দেশে বাস করছি?”

স্থানীয় দোকান মালিক মো. জাকির হোসেনও অনুরূপ অভিযোগ করে বলেন, “মিটার পরিবর্তন ও নতুন সংযোগের জন্য আবেদন করার পরও বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা হয়রানি করছেন। তারা বলে দেন, পুরনো বিল না দিলে নতুন সংযোগ দেওয়া হবে না।”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, “এলাকায় ঘন ঘন লোডশেডিং, সচল মিটারকে অচল দেখানো, ব্যবহৃত ইউনিটের সঙ্গে বিলের অমিল, আর লো ভোল্টেজের পরিবর্তে হাই ভোল্টেজের বিল—এসব এখন নিয়মিত ঘটনা।”

স্থানীয় বিল বিতরণকারী কর্মী জানান, “সাইফুল ইসলামের দোকানে সত্যিই কোনো সংযোগ নেই। আমি শুধু অফিস থেকে পাঠানো বিল তার হাতে পৌঁছে দিয়েছি।”

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মিটার রিডার বলেন, “মাঠপর্যায়ের গাফিলতির কারণেই এমন ভুল বিল তৈরি হতে পারে। সম্ভবত ওই দোকানে সংযোগ ও মিটার রিডিং সঠিকভাবে রেকর্ড হয়নি।”

জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি রৌমারী জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন মোবাইলে বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে এমন হয়ে থাকলে দোকান মালিক আমার কাছে এলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর


Kurigram Songbad © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!