1. atik@kurigramsongbad.com : atik :
  2. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  3. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  4. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
চিলমারীতে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের ওয়ার্ড প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত উলিপুরে এনসিপি থেকে মনোনয়ন ফর্ম নিলেন মাহমুদুল হাসান জুয়েল রৌমারীতে খেলার মাঠ দখল করে ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে মানববন্ধন কুড়িগ্রাম-১ আসনে ডা. ইউনুছ আলীর মনোনয়ন দাবিতে নাগেশ্বরীতে বিক্ষোভ মিছিল বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে রাজারহাটে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামে ‘নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক’ স্লোগানে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার প্রভাষকদের অবস্থান কর্মসূচি ভূরুঙ্গামারীতে গম প্রদর্শনীর উপকরন বিতরণ ঐক্যের বার্তা নিয়ে ভেসপাবস-এর ফ্যামিলি নাইট ও ডিনার অভ্যর্থনা বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজন ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট অনুষ্ঠিত ভূরুঙ্গামারীতে এলজিইডি’র গ্রামীন অবকাঠামোগত প্রকল্পে  উন্নয়নের ছোঁয়া

ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে বিলীন রাজিবপুরের স্কুল: স্কুলের শিক্ষকদের অফিস এখন স্যান্ডেলের দোকানে

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২০৩ বার পড়া হয়েছে

রাজিবপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:

ব্রহ্মপুত্র নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার চরাইহাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। প্রায় ১৮ মাস আগে বিদ্যালয়টি সম্পূর্ণ নদীগর্ভে চলে যাওয়ার পর থেকে স্থানীয় এক চিকিৎসকের উঠানে অস্থায়ীভাবে তৈরি একটি টিনের চালাঘরে চলছে পাঠদান।

এই ঘরেই চলছে একসঙ্গে ৬ শ্রেণির ক্লাস। নেই দরজা-জানালা, টেবিল-চেয়ার কিংবা পাঠ্য উপকরণ রাখার ব্যবস্থা। অথচ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১২০ জন। ফলে রোদ, বৃষ্টি ও গরমে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তারা।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আসাদুজ্জামান জানান, এক ঘরে সব শ্রেণির ক্লাস চালাতে হয়। কোনো শ্রেণির ক্লাস চলাকালে অন্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। অফিস কক্ষ না থাকায় শিক্ষকরা আশ্রয় নেন পাশের এক স্যান্ডেলের দোকানে। দোকানদার আব্দুল মান্নান স্বপন বলেন, “বৃষ্টিতে স্যাররা বাইরে ভিজে দাঁড়িয়ে থাকতেন, তাই কষ্ট দেখে আমার দোকানে বসতে দিয়েছি।”

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাদিয়া, আরিফা ও ওমর আলী জানায়, ঠিকমতো পড়াশোনা করা যায় না। বৃষ্টি এলে ভিজে যেতে হয়, গরমে ফ্যান নেই, খেলার মাঠও নেই। অভিভাবকরা বলেন, অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির আশা করতে পারে, কিন্তু তাদের সন্তানরা পড়াশোনার সুযোগই পায় না।

রাজিবপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন জানান, জমি না থাকায় নতুন ভবন নির্মাণ সম্ভব হয়নি। কেউ জমি দিলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফজলে এলাহী বলেন, বিষয়টি জেলা প্রশাসক ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে, তবে এখনো কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর


Kurigram Songbad © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!