1. atik@kurigramsongbad.com : atik :
  2. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  3. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  4. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
রাজারহাটে চব্বিশ গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে উপহার ও চারা গাছ বিতরণ গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতাদের ওপর হামলার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাবিপ্রবিতে শহীদ জাহিদ- নিলয়ের নামে বুক সেলফ উদ্বোধন ভূরুঙ্গামারীতে জুলাই শহীদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা তিস্তায় আরও ২৫ কিলোমিটার ভাঙন প্রতিরোধে কাজ করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান রৌমারীতে ২৮ কেজি গাঁজাসহ সিএনজি চালক আটক ছাত্রশিবিরের দাবি মেনে জবির ক্যান্টিনে নারীদের জন্য আলাদা বসার আয়োজন চিলমারীতে তারেক রহমানকে কটূক্তির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল চিলমারীতে যুব প্লাটফর্ম সদস্যদের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বিশ্বের ‘সবচেয়ে কঠিন’ পরীক্ষা: ভারত ও চীনের সিভিল সার্ভিস নিয়োগ; পাশ করতে পারবেন?

নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে কোদালকাটি, মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাওয়ার শঙ্কা

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫
  • ১২৬ বার পড়া হয়েছে

রাজিবপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার ২নং কোদালকাটি ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের পাইকান্টারী পাড়ায় ভয়াবহ নদীভাঙনে শত শত ঘরবাড়ি পদ্মা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। দিনকে দিন এই নদীভাঙন আরও তীব্র হচ্ছে। নদীর করালগ্রাসে বিলীন হতে বসেছে গোটা ইউনিয়নটি।

স্থানীয়দের ভাষ্য মতে, বিগত ১২ থেকে ১৩ বছরে এই এলাকায় ছয় হাজারেরও বেশি বসতভিটা, ঘরবাড়ি ও কৃষিজমি নদীগর্ভে চলে গেছে। প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নদীর ধ্বংসযজ্ঞে আতঙ্কে দিন কাটে কোদালকাটিবাসীর। তারা বলছেন, এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে রাজিবপুর উপজেলার মানচিত্র থেকেই কোদালকাটি ইউনিয়নটি একদিন হারিয়ে যাবে।

এই ইউনিয়নে এখনো যেসব গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও ধর্মীয় স্থাপনা রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—

১. কোদালকাটি বাজার

২. কোদালকাটি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়

৩. বাজার জামে মসজিদ

৪. সাজাই হাফেজিয়া মাদ্রাসা

স্থানীয়রা জানান, এসব স্থাপনার অধিকাংশই এখন নদীর কাছাকাছি—মাত্র এক কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। ভাঙনের গতি যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এসব স্থাপনা নদীতে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা করছেন অনেকে।

এলাকাবাসী সরকারের প্রতি জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়ে বলেন, “আমরা চাই দীর্ঘমেয়াদি নদীশাসন প্রকল্প গ্রহণ করা হোক। বাঁধ নির্মাণ করে অথবা নদী খনন ও তীর সংরক্ষণ করে এই ভাঙন প্রতিরোধ না করা হলে কোদালকাটির অস্তিত্ব রক্ষা করা যাবে না।”

সরকারের কাছে আকুল আবেদন

ভুক্তভোগীরা সরকারের কাছে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন। তারা মনে করছেন, এখনই উদ্যোগ না নিলে শুধু কোদালকাটি নয়, রাজিবপুর উপজেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চলই ভবিষ্যতে হুমকির মুখে পড়বে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর


Kurigram Songbad © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!