বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ফজরের নামাজের পর থেকে শনিবার (২১ ডিসেম্বর) ফজরের নামাজের পর আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ইজতেমার কার্যক্রম শেষ হবে।
সাদপন্থী কমিটি সূত্রে জানা গেছে, ইজতেমা উপলক্ষে এরইমধ্যে পেন্ডেল ও সামিয়ানা টাঙানোর কাজ চলছে। এতে প্রায় ৮ হাজার থেকে ১০ হাজার লোকের সমাগম হতে পারে।
এদিকে, কুড়িগ্রাম তাবলিগ জামাতের জুবায়েরপন্থীদের উদ্যোগে হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির মাওলানা মামুনুল হককে প্রধান অতিথি করে আগামী ৭ জানুয়ারি পৌর এলাকায় ইজতেমা আয়োজনের অনুমতি চাওয়া হয় প্রশাসন কাছে। তবে প্রশাসনের অনুমতি না পাওয়ায় আপাতত তাদের কর্মসূচি স্থগিত রয়েছে। পরবর্তীতে তারা কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারেন বলে জানা গেছে।
Leave a Reply