1. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  2. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  3. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
২৬ মার্চ দেশে ফিরতে চান আওয়ামী লীগের নেতারা: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাঁধন রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের নেতৃত্বে মামুন-আবু সাঈদ কে এম সফিউল্লাহ আর নেই কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত ইবির এএনএফটি সোসাইটির নতুন কমিটি গঠন রাজিবপুরে প্রশাসনের সহায়তায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ তিস্তার ন্যায্য হিস্যার পানি ও মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে দুলুর ৪৮ ঘন্টার কর্মসূচি ঘোষনা  ইশতিয়াক-রাব্বীর নেতৃত্বে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মিউজিক অ্যাসোসিয়েশন রৌমারীতে সরকারি বই চুরির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন রৌমারী থেকে বিনামূল্যে সরকারি বই পাচার চেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার ৩

চিলমারীতে সিএনবি প্রকল্পের আয়বর্ধক কর্মসূচিতে বদলে যাচ্ছে শতাধিক পরিবারের জীবনযাত্রার মান

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৩৩ বার পড়া হয়েছে

মিজানুর রহমান মিজান চিলমারী প্রতিনিধি:

চিলমারী উপজেলার মোট আয়তন বর্গ কিলোমিটার। ৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গড়া এ উপজেলার মোট আয়তনের ৩ ভাগের প্রায় ২ ভাগই ব্রহ্মপুত্রের ভাঙ্গনে বিলিন হয়েছে। বন্যা ও নদী ভাঙ্গন এ অঞ্চলের মানুষের অভিশাপ। ব্রহ্মপুত্রের ভাঙ্গনে অসংখ্য পরিবার গৃহহীন হয়ে উপজেলার বাহিরে বসবাস করছেন। প্রতিনিয়ত ভাঙ্গনের শিকার হয়ে গৃহহীন হয়ে পরছেন হাজার হাজার পরিবার। বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার হেক্টর ফসলী জমি। ফলে কৃষিনির্ভর পরিবারগুলো পড়ে যাচ্ছে চরম সংকটে।

এমন পরিস্থিতিতে অসহায় ও অসচেতন এই পরিবারগুলোতে থাকা কন্যা শিশুদের শিক্ষা লাভে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। তারা ঝুঁকি এড়াতে কন্যাশিশুদেও বাল্যবিবাহ দিয়ে থাকেন। যা পরবর্তিতে সংসার বিচ্ছেদ, গর্ভবতি মায়ের মৃত্যু ও আত্নহত্যার মতো ঘটনার সৃষ্টি হয়। যেসকল পরিবারে ১২ থেকে ১৭ বছরের মেয়ে শিশু আছে এবং যাদের বাল্যবিবাহ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এমন পরিবার সনাক্ত করে উপজেলার ৬ ইউনিয়নে ২৭জন করে মোট ১৬২টি পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আরডিআরএস বাংলাদেশ বাস্তবায়িত চাইল্ড, নট ব্রাইড (সিএনবি) নামে একটি প্রকল্প।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সুবিধাভোগীদের বদলে যাওয়া জীবনযাত্রার মানউন্নয়নের চিত্র।

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ৩ কন্যা ও এক ছেলে সন্তানের জননী শাহানা বেগম (৪৫)। স্বামী মঞ্জু মিয়া অন্যের নৌকা চালিয়ে পরিবার চালান। নৌকার মালিক নৌকা বিক্রি করলে মঞ্জু শাহানা দম্পতির পরিবারে দুঃখের ছায়া নেমে আসে। বড় দুই মেয়ের বিয়ে হয় খুব অল্প বয়সে। তারাও এখন সন্তানের মা। ছোট মেয়ে মুক্তি আক্তার একটি মাদ্রাসায় নবম শ্রেণীতে পড়েন। কর্ম না থাকায় অভাবের সংসারে শাহানা মঞ্জ দম্পতির বড় দুই মেয়ের মতো ছোট মেয়ে মুক্তাকে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন তারা।

এমন সময় রমনা ইউনিয়ন যুব সংগঠনের সদস্যরা উপস্থিত হন আলোকবর্তিকা হয়ে। যুব সদস্যরা বাল্যবিয়ে না দেয়ার পরামর্শ দেন ও বাল্যবিয়ের কুফল তুলে ধরলে বুঝতে পেরে তারা মুক্তাকে বিয়ে দেয়া থেকে বিরত থাকেন। যুব সংগঠনের সদস্যরা আরডিআরএস বাংলাদেশ কর্তৃক বাস্তবায়িত চাইল্ড, নট ব্রাইড প্রকল্পের গ্রাম সমীক্ষার (পিআরএ) মাধ্যমে মানচিত্র তৈরীর সময় স্থানীয়দের মাধ্যমে মুক্তা আক্তারের নাম উঠে আসে।
পরে মুক্তার নাম চুড়ান্ত মানচিত্রে আসলে তাকে দাতা সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এবং এনআরকে টেলিথন, নরওয়ে নামক একটি সংস্থার আর্থিক সহায়তায় (সিএনবি) প্রকল্পের মাধ্যমে ৪দিন ব্যাপি আয় বৃদ্ধিমুলক প্রশিক্ষণ শেষে সতের হাজার টাকা দেয়া হয়। এই টাকা দিয়ে তিনি ২টি ছাগল ও ব্রহ্মপুত্রে জেগে ওঠা চরে কুমড়ার চাষ করেন। পরে সেখান থেকে ষাট হাজার টাকার কুমড়া বিক্রি করেন। এছাড়াও একটি এনজিও থেকে ত্রিশ হাজার টাকা লোন নেন ও ছাগল বিক্রির গচ্ছিত টাকাসহ ১লক্ষ ১০হাজার টাকা দিয়ে একটি নৌকা কিনেন। এতে বদলে যায় শাহানা মঞ্জু দম্পত্তির জীবনের গল্প। এখন নৌকা চালিয়ে প্রতিমাসে তাদের আয় ২০ থেকে ২২ হাজার টাকা। ঘরে ৩টি ছাগলও আছে। শাহানা ছোট মেয়ে মুক্তাকে বাল্যবিয়ে দেয়নি। চান উচ্চ শিক্ষিত করতে। খোতেজা বেগম, লিপি বেগম, নুর ছলিমা বেগমদের গল্পগুলোও কিছুটা এমনি।

সিএনবি প্রকল্পের সহায়তায় খোতেজা এখন আলোর বাঁতিঘর
উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের সরদারপাড়া এলাকার খোতেজা বেগম। স্বামী মৃত মোস্তাফিজুর রহমান। ২০১৭ সালে ঢাকায় দূর্ঘটনার শিকার হয়ে স্বামীর মৃত্যু হলে ২ মেয়েকে নিয়ে অসহায় দিনাতিপাত করেন খোতেজা বেগম। মেয়েকে নিয়ে কি করবেন ভেবে কুল পাচ্ছিলেন না। যেখানে সংসার চালানো দায় সেখানে মেয়ের পড়াশোনার খরচ জোগানো দুস্কর ব্যাপার। এজন্য ২০১৯ সালে বড় মেয়েকে বিয়ে দেন তিনি। এরপর ২০২২ সালে ছোট মেয়েকেও বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এমন সময় আরডিআরএস বাংলাদেশের চাইল্ড নট ব্রাইড প্রকল্পের মাধ্যমে ৪দিনের আয়বৃদ্ধিমুলক প্রশিক্ষণ ও সতের হাজার টাকা পুরো পরিবর্তন করে খোতোজা বেগমের জীবনের গল্প। এই টাকা দিয়ে প্রথমে কুড়িগ্রাম থেকে কিছু কাপড় নিয়ে এসে এলাকায় বিক্রি শুরু করেন। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। কাপড় বিক্রি ও দর্জি কাজ দুটিই চালিয়েছে সমান তালে। এখন তিনি প্রতিমাসে প্রায় দশ থেকে এগারো হাজার টাকা উপার্জন করেন। এই প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন সচেতন মুলক প্রশিক্ষনে অংশ নেয়ায় বাল্যবিয়ের কুফল তুলে ধরে এলাকার মানুষদের সচেতন করছেন তিনি। যেখানে বাল্যবিয়ের খবর পান সেখানে গিয়ে তাদের সচেতন করেন ও বিয়ে না দেয়ার পরামর্শ দেন।

দিনবদলের ফেরিওয়ালা লিপি বেগম। থানাহাট ইউনিয়নের রাজারভিটা এলাকার লিপি বেগম। ১ছেলে ও ২মেয়েকে নিয়ে দিনমুজুর স্বামীর অনিয়মিত কাজ আর লিপি বিগমের সেলাইয়ের কাজ দিয়ে কোন মতে চলছিলো তাদের সংসার। কিন্তু স্বামীর হট্যাৎ মৃত্যুতে ছেলে মেয়ের লেখা-পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এসময় ২০২২ সালে থানাহাট ইউনিয়ন যুব সংগঠনের সহায়তায় চাইল্ড নট ব্রাইড প্রকল্পের মাধ্যমে ৪দিনের আয়বৃদ্ধিমুলক প্রশিক্ষণ ও সতের হাজার টাকা পেয়ে ছাগল লালন পালন শুরু করে। মাত্র ২বছরে ছাগল বিক্রির ২০হাজার টাকা এনজিও ঋনের ৩০হাজার টাকায় এখন তার ঘরে ২টি গরু, ৩টি ছাগল, ৮টি মুরগী রয়েছে। মেয়ে আখিতারা পড়ছেন ৯ম শেণ্রীতে, ছেলে দ্বাদশ শ্রেণীতে আর ছোট্ট মেয়েটিও ১ম শ্রেণীতে। লিপি বেগম এলাকার মানুষদের সচেতন করার সাথে সাথে রুখেদেন বাল্যবিয়ে।

নুর ছলিমার জীবনের পরিবর্তনের গল্প। রমনা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সোনারী পাড়া এলাকার নুর ছলিমা ছেলে ও মেয়ে নিয়ে নুরছলিমার সংসার। দিনমুজুর স্বামী মমিনুল ইসলাম পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। সংসারে অভাবের কারনে বড় মেয়ে মনি আক্তারের বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলে রমনা ইউনিয়ন যুব সংগঠনের সদস্যরা গিয়ে হাজির হয়ে বাল্যবিয়ের কুফল জানান ও বিয়ে বন্ধ করতে বলেন। এরপর চাইল্ড নট ব্রাইড প্রকল্পের মাধ্যমে ৪দিনের আয়বৃদ্ধিমুলক প্রশিক্ষণ ও সতের হাজার টাকা সহায়তা করা হলে তা দিয়ে ৩টি ছাগল ও মুরগী পালন শুরু হরেন নুর ছলিমা। ৪টি ছাগল বিক্রি করে সংসারের কাজে লাগানোর পাশাপাশি মেয়ের জন্য সেলাই মেশিন কিনেছেন তিনি। তা দিয়ে প্রতি মাসে থেকে ৪হাজার টাকা উপার্জন করেন এই নারী। এখন তার ঘরে ৫টা ছাগল ও মুরগী রয়েছে। নুর ছলিমার এখন অভাবের দিন শেষ ফিরেছে স্বচ্ছলতা। বড় মেয়ে মনি আক্তার পড়েন অষ্টম শ্রেণীতে, মুক্তা ৩য় শেণ্রী, মৌমিতা ২য় শেণ্রী আর একমাত্র ছেলে করেন রাজমিস্ত্রীর সহযোগীর কাজ।

মমিনুল, হালিমা ও আরফিনাদের গল্প কিছুটা এমন না হলেও চাইল্ড নট ব্রাইড প্রকল্পের সহযোগীতায় তারাও ঘুরে দাড়িয়েছেন এবং সফল হয়ে সমাজে পরিচিত হয়েছেন স্ব স্ব নামে।

গরু পালনে মমিনুলের স্বপ্ন পুরন:
মমিনুল ইসলাম রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন বন্ধু যুব সংগঠনের সাধারন সম্পাদক। সংগঠনের আয়োজনে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের গবাদি পশু পালনের উপর ৭দিনের প্রশিক্ষনে অংশ নিয়ে শুরু করেন গরু পালন। প্রথমে যুব উন্নয়ন থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে শুরু করে এরপরে আশি হাজার টাকা ঋণ করেন মমিনুল। এ পর্যন্ত প্রায় ছয় লক্ষ টাকা মুল্যের ৭টা গরু বিক্রি করলেও এখন তার খামারে আরো ৭টি গরু আছে। প্রতিমাসে দুধ বিক্রি করে ১৫-১৭ হাজার টাকা আয় করেন মমিনুল। তার বাৎসরিক আয় এক লক্ষ আশি হাজার টাকা।

চরাঞ্চলের আলোকবর্তিকা হালিমা। হালিমা আক্তার উপজেলার চরাঞ্চল বেষ্টিত নয়ারহাট ইউনিয়নের মোঃ আয়নাল হক ও মোছাঃ ময়ফুল বেগমের মেয়ে। ১ ভাই ও বোনের মধ্যে হালিমা সবার বড়। পড়ছেন কুড়িগ্রাম সরকারী কলেজের বাংলা বিভাগের ৩য় বর্ষে। চরাঞ্চলে বাল্যবিয়ের শিকার হন প্রায় প্রতিটি পরিবারের কন্যা সন্তানরা। হালিমাও তারই শিকার হওয়ার উপক্রম ছিলো। কিন্তু নয়ারহাট ইউনিয়ন যুব সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকায় বাল্যবিবাহ, শিশুশ্রম, নারী অধিকার, নারী নির্যাতনসহ নানা বিষয়ে জানতে পারে এবং সচেতন হয়। হালিমার বিয়ের সকল প্রস্তুতি নিয়েছিলো তার পরিবার। কিন্তু হালিমা তার মাকে সব কিছু বুঝিয়ে বললে তার মা তার বিয়ে বন্ধে ব্যবস্থা নেন। নিজের বিয়ে ঠেকানোর পর এলাকায় যেখানে বাল্যবিয়ের খবর পান সেখানেই ছুটে যান। সংশ্লিষ্ট পরিবারকে বুঝিয়ে বিয়ে বন্ধ ও তাকে পড়াশোনা করানোর পরামমৃ দেন। এছাড়াও হালিমা সেলাই, মুরগী পালন, সবজি চাষ করে নিজের পায়ে দাড়ানোর চেষ্টা করছে। সে চিলড্রেন নট ব্রাইড প্রকল্পের সহায়তায় কুড়িগ্রাম টিটিসি থেকে মোটর বাইক ড্রাইভিং প্রশিক্ষন নিয়ে এলাকায় সাহসী নারী হিসেবে পরিচিত হয়েছেন। বর্তমানে হালিমা নয়ারহাট ইউনিয়ন যুব সংগঠনের সাধারন সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা ফ্রেন্ডশীপের ইনক্লোসিভ সিটিজেন শীপ প্রজেক্টের কমিউনিটি বেজড রি হ্যাভিলেশন (সিবিআর) পদে চাকুরী করছেন।

সচেতনতার সেশনে বাল্যবিয়ে রুখছে আরফিনা।
চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নে সমাজের কুসংস্কার পরিবর্তন করে সম্ভাবনার দিগন্ত পথে আরফিনা (১৭)। রমনা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের খামার এলাকায় আরফিনার বসবাস। ৫ভাই-বোনের সংসারে ৩বছর আগে বাবার মৃত্যু হয়। বড় বোন বাল্যবিয়ের পিড়িতে বসেছে অনেক আগেই। তারই ধারাবাহিকতায় আরফিনারো বিয়ের আনাগোনা চলছিলো। এসময় রমনা ইউনিয়ন যুব সংগঠনের সদস্যরা আরডিআরএস বাংলাদেশ কর্তৃক বাস্তবায়িত চিলড্রেন নট ব্রাইড প্রকল্পের গ্রাম সমীক্ষা (পিআরএ) করে। তখন স্থানীদের মাধ্যমে আরফিনার নাম মানচিত্রে উঠে আসে। এরপর সে সিওসি সদস্য হিসেবে ২০টি শেষনে অংশ নিয়ে বিবাহ,বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, কৈশোর যাত্রা, কৈশোরকালীন সমস্যা, মাসিক ব্যবস্থাপনা, শিশু অধিকার, যোগাযোগ, জেন্ডার, জেন্ডার ইকুয়েটি, জেন্ডার সহিংসতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান নলাভ করে। এরপর আরফিনার পরিবারে স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে চিলড্রেন নট ব্রাইড প্রকল্পের মাধ্যমে গুরু-শিষ্য এপ্রোচে ১মাস ব্যাপি দর্জি প্রশিক্ষণ প্রদান করে। এরপর আরফিনা রমনা ইউনিয়নে সিওসি চ্যাম্পিয়ন নির্বাচিত হয়ে নিজে সিওসি সেশন পরিচালনার কথা বলেন। বর্তমানে রমনা ইউনিয়নের ২টি ভেন্যুতে একই বিষয়ের উপর ৪০জন কিশোরীর মাঝে সেশন পরিচালনা করছেন।

 

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
Kurigram Songbad © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!