1. editor1@kurigramsongbad.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
  2. sifat@kurigramsongbad.com : sifat :
  3. siteaccess@pixelsuggest.com : কুড়িগ্রাম সংবাদ :
সাম্প্রতিক :
নাগেশ্বরীতে নেওয়াশী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মুকুল গ্রেপ্তার চিলমারী-রাজিবপুর নৌপথে দিনেদুপুরে আবারও দুটি নৌকায় ডাকাতি কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত রৌমারীতে ১০ কেজি গাঁজাসহ কারবারি আটক প্রতিবছর পালন করা হবে আবু সাঈদ দিবস: বেরোবি উপাচার্য টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চেয়ারে ইলন মাস্ক! চাকরি ফিরে পাচ্ছেন আ.লীগের আমলে চাকরিচ্যুত ১৫২২ পুলিশ সদস্য নাগেশ্বরীতে বাল্যবিবাহ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে গণ নাটক অনুষ্ঠিত তিস্তা নিয়ে গণশুনানি আজ; থাকছেন উপদেষ্টা আসিফ ৮০ শতাংশ মানুষ মনে করেন দেশের জনপ্রশাসন ব্যবস্থা জনবান্ধব নয়: জরিপ

শুকনো মৌসুমেই গঙ্গাধর নদীর ভাঙনে দিশেহারা নারায়নপুরের মানুষ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

নাগেশ্বরী প্রতিনিধি: 

শুকনো মৌসুমেই গঙ্গাধর নদীর ভাঙনে দিশেহারা কুড়িগ্রামের সীমান্তবর্তী ইউনিয়ন নারায়নপুরের মানুষ। গত দুই মাসে ঘর-বাড়ি হারিয়েছে অন্তত দুই শতাধিক পরিবার। এ অবস্থা চলতে থাকলেও কোনো প্রতিকার না পাওয়ার অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। এদিকে প্রকল্পের মাধ্যমে ভাঙনরোধের আশ্বাস পানি উন্নয়ন বোর্ডের।

সরেজমিনে দেখা যায়, নদীতে তেমন পানি না থাকলেও ভেঙেই চলেছে পাড়। কোনো উপায় না থাকায় আগে ভাগেই ঘর-বাড়ি, গাছপালাসহ পাকা স্থাপনা সরিয়ে নিয়েছেন বাসিন্দারা। ভারত থেকে প্রবেশ করা গঙ্গাধর নদীর বামতীরে প্রায় আড়াই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে চলছে ভাঙনের খেলা।

স্থানীয়রা জানান, ইতোমধ্যে প্রায় দুই শতাধিক ঘর-বাড়ি, ফসলী জমিসহ একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিলীন হয়েছে। হুমকিতে রয়েছে বালারহাট বাজারসহ তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অসংখ্য ঘর-বাড়ি। এ পরিস্থিতিতে সম্পদ রক্ষায় দ্রুত ভাঙনরোধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি তাদের।

নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের বালারহাট এলাকার বাসিন্দা আমিরুল ইসলাম বলেন, একমাস আগে আমার বাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছি। কিন্তু সেখানেও ভাঙনের কবলে পড়েছে। এখন কোথায় যাবো তার কোনো উপায় নেই।

প্রতি বছর এই নদীর ভাঙনে শত শত ঘর-বাড়ি বিলীন হলেও প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। সংশ্লিষ্ট দফতরে একাধিকবার যোগাযোগ করেও মেলেনি কোনো সমাধান। তাই শুকনো মৌসুমেই ভাঙনরোধে ব্যবস্থা নেয়ার আকুতি তাদের।

একই এলাকার আরেক বাসিন্দা মনসুর আলী জানান, ভাঙনে বিলীন হওয়া প্রায় দুইশ পরিবার ওপারে চরে বসতি গড়েছে। বালারহাট বাজারটি একেবারে ভাঙনের মুখে পড়েছে। একটি প্রাইমারি স্কুল সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এই শুষ্ক মৌসুমে ব্যবস্থা না নিলে আগামী বর্ষা আসার আগেই আরও শত শত পরিবার ও তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে যাবে।

জেলার ব্রহ্মপুত্র, ধরলা ও দুধকুমারের ভাঙনরোধে স্থায়ী প্রকল্প চলমান থাকলেও গঙ্গাধরে কোনো প্রকল্প না থাকার কথা স্বীকার করে নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করার কথা জানান কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর

Kurigram Songbad © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!